Join Our Telegram Group! বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের ট্রেনিং ও প্রশিক্ষনের নিয়ম - onely you-Tech news bangla

বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের ট্রেনিং ও প্রশিক্ষনের নিয়ম

বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের ট্রেনিং ও প্রশিক্ষনের নিয়ম

বর্তমানে বিদেশে যাওয়ার জন্য ৩ দিনের প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে আপনাকে ৩ দিনের টেনিং সম্পূর্ণ করতে হবে। এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা পর্যায়ে এবং বিভাগীয় পর্যায়ে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ করা যায়। এই সম্পকে জানতে চান তাইলে আপনি ঠিক জাগায় এই এসে ছেন?তাইলে এই পোস্টি আপনার জন্য?তা হলে চলুন শুরু করা যাক।

*আপনি আগে যার মাধ্যমে যানবেনঃ যে আপনাকে নিতেছে তার সাথে সব সময় যোগাযোগ রাখপেন, যে কোন জাগার তারা করতে বলে। এটি আপনি কখন বা কি ভাবে বুঝবেন যে বিদেশে যাওয়ার জন্য ৩ দিনের প্রশিক্ষণ করতে হবে। এটা আপনি যার মাধ্যমে যাচ্ছেন সে এই বলে দিবে। 

বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের ট্রেনিং ও প্রশিক্ষনের নিয়ম
বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের ট্রেনিং


বা আমার জানামতে মেডিকেল করার পরে এই বিদেশে যাওয়ার জন্য ৩ দিনের প্রশিক্ষণ টি করতে হবে। উপযুক্ত জায়গায় গিয়ে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে পারেন। তাই আজকে আমরা বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের প্রশিক্ষণ নিয়ে কথা বলব। সম্পূর্ন পড়ার অনুরোধ রইলো।তাহলে আশাকরি কিছুটা হলেও ধারনা পাবেন।চলুন শুরুকরা যাক।

বিদেশ যাওয়ার জন্য ৩ দিনের ট্রেনিং

বিদেশে যাওয়ার জন্য ট্রেনিং বাধ্যতামূলক হবে। আপনার সমস্ত ভিসার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে আপনি যখন আপনার ভিসা পাবেন। তারপর বিদেশে যেতে হলে আপনাকে ৩ দিনের ট্রেনিং করতে হবে। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন বাদে আপনি যে কোনো দিন প্রশিক্ষণ শুরু করতে পারেন। প্রশিক্ষণ শুরু হয় শনিবার ও মঙ্গলবার দুটি কোর্স করানো হয়। আপনি যে কোন একটি কোর্স এ ভর্তি হতে পারেন।

এই প্রশিক্ষণ এখন বিভিন্ন আঞ্চলিক কেন্দ্র থেকে করা যেতে পারে এবং প্রশিক্ষণের শেষ দিনে আপনাকে একটি সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। তবে ভর্তি আপনি যে কোন দিনই হতে পারেন ।

এমনি এখন ভর্তি অনলাইনে ও হওয়া যায়। কি ভাবে হবেন তা নিচে ভিডিও দেয়া আছে দেখে নিয়েন। কিন্তু TTC তে গিয়ে ভর্তি হলে ভালো হবে বলে আমি মনে করি।

কারন আমরা সবাই এই নতুন নতুন যায়গা থেকে ভর্তি হই । যায় কারনে দুপরের খাবার বাহিরে /হোঁটেলে খেতে হয়। যাতে খরচ টা অনেক হয়ে যায়/দারায়। তাই প্রত্যেকটা ট্রেনিং সেন্টারে খাবারের সুব্যবস্তা করে থাকেন। কম খরচে চাইলে ট্রেনিং ৩ দিন দুপরের ৩ বেলা খাইতে পারবেন ।

এর জন্য আপনাকে ২৫০ টাকা দিয়ে একটি টিকিট সংরক্ষন করতে হবে। প্রশিক্ষণের জন্য 200 টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। মোট ৪৫০-৪৬০ টাকা নিবে এবং নীচে আমরা আপনার প্রয়োজনীয় যে সকল কাগজ সাথে করে নিয়ে যাবেন বা ভর্তি হতে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ সরবরাহ করতে হবে যা আপনাকে আপনার সাথে আনতে হবে এবং প্রশিক্ষণের ভর্তি থেকেই আপনার কাগজগুলির প্রয়োজন হবে তাই কাগজগুলি আগে থেকই পিন্ট করে রাখবেন।

৩ দিনের জন্য বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পূরণ করার জন্য বা ভর্তি জন্য, বিদেশে ৩ দিনের প্রশিক্ষণের জন্য ৪৬০+ টাকা নিজের কাছে রাখবেন। আর অবশ্যই কাগজপত্র ফটোকপি করে আগে থেকে রেডি করে রাখুন।

১।ভিসার ফটোকপি

২।পাসপোর্টের ফটোকপি

৩।দুই/তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি

ছবির ব্যপারে একটু কথা বলি। আমরা বেশির ভাগ মানুষ এই একটা ভূল করে থাকি যে, আমরা মোবাইলে ছবি তুলে তা বের করি। একটা কথা কিন্তু মাথাই নেই যে মোবাইলের ছবি এডেট করলে কখোনোই ভালো হয় না। শধু মাত্র ১০-২০ টাকা বাচানোর জন্য । এই কাজটি করবেন না। দোকানে যেয়ে একটা ভালো ছবি তুলে দেয়ার চেস্টা করবো।

প্রশ্ন,

ভিসার ফটোকপি ছাড়া কি বিদেশে যাওয়ার জন্য ৩ দিনের প্রশিক্ষণ করা জাবে কী?

হ্যা, জাবে..যাবে?

ভিসার ফটোকপি ছাড়া প্রশিক্ষণ করলে কি কোন সমস্যা হবে?

না, প্রশিক্ষণ করতে কোন সমস্যা হবে না?

তবে… শুধুমাত্র হাতের ছাপ/ফিংগার করতে একটু সম্যাসা হতে পার?

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার পর। যে কোন একটি ব্যাচে ক্লাশ শুরু করুন,এবং ৩ দিনের প্রশিক্ষণের পর, আপনাকে ডিএমও অফিসে যেতে হবে এবং আপনার আঙ্গুলের ছাপ দিতে হবে। তাহলে আর চিন্তা করতে হবে না। এটি নিশ্চিতভাবে মনে রাখবেন।

আপনার ট্রেন্ডিং শেষ হওয়ার পরে আপনাকে একটি শংসাপত্র দেওয়া হবে এবং আপনি খুব সাবধানে এই শংসাপত্রটি রাখবেন। প্রস্থান পারমিট পাওয়ার সময় আপনাকে অবশ্যই এই প্রশংসাপত্রটি দেখাতে হবে তখনই আপনার এটির প্রয়োজন হবে। তাই অবশ্যই সার্টিফিকেট সাবধানে রাখবেন।

প্রশ্ন,

শংসাপত্রটি কোথায় থেকে সংরক্ষন করবো এবং কি ভাবে?

প্রশিক্ষণ করার সেই টেনিং সেন্টার থেকেও আনতে পারবেন।

এবং অনলাইন থেকেও ডাউনলোড করতে পারবেন।

শংসাপত্রটি সংরক্ষন করতে কি কোন টাকা লাগবে?

হ্যা, ১০০ টাকা লাগবে?

বিদেশে যাওয়ার প্রশিক্ষণে কি শিক্ষা দেয়া হয়

বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ অপরিহার্য। কারণ প্রশিক্ষণ ছাড়া আপনি বিদেশে গিয়ে সফল হতে পারবেন না। তাই আপনাকে অবশ্যই দেশ থেকে প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশে যেতে হবে। সেক্ষেত্রে অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে কোথায় ট্রেনিং নিতে হবে এবং কত দিনের ট্রেনিং এবং কি ধরনের ট্রেনিং দেয় তাই আজকে বিদেশ যাওয়ার ট্রেনিং নিয়ে কথা বলি।

আপনারা যারা বিদেশে যাবেন? তারা মোটামোটি সকলেই জানি যে, কী কাজে জাচ্ছি,বা কি কাজ করতে হবে?

প্রশ্ন,
বিদেশে যে কাজে যাবে সেই প্রশিক্ষন কি এখানে শেখানো হয়?

না,

এখানে শিখানো হয়, কিছু স্বাধারন জ্ঞান,

যেমনঃ আপনি যাবার পরে একটা বিপদে পরছেন তখন কী করেন, কিভাবে রাস্তায় চলাফেরা করবেন। এ রকম নানা প্রশ্ন ও উত্তর যা এই ট্রেইনিং বা প্রশিক্ষন থেকে শিখতে পারবেন। এবং তারা যে কথাগুলা বলে তা ভালোভাবে নোট করে রাখবেন। প্রশিক্ষন করার সময় তারা কিছু নম্বর দিবে সেটাও নোট করে রাখুন।কারন কোন বিপদে পড়লে ঐ নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।

বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ কেন প্রয়োজন?

বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ অপরিহার্য কারণ কাজের ভিসায় আপনি যে কাজটির জন্য আবেদন করছেন তা যদি আপনি করতে না পারেন তবে আপনাকে কোনো এক সময়ে দেশে ফিরে আসতে হতে পারে। মনে করুন আপনি ইলেকট্রনিক্স মিটারের উপরে কাজের জন্য ভিসা পেয়েছেন কিন্তু ইলেক্ট্রনিক্সের কাজ সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নেই তাহলে অবশ্যই সেই কোম্পানি আপনাকে দেশে পাঠাবে। তাই যে কাজে আপনি ভিসা পেয়েছেন সেই কাজে আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা তৈরি করতে হবে।

বিদেশে যাওয়ার প্রশিক্ষণ কোথায় পাবেন

বিদেশে যেতে হলে বাংলাদেশে অবশ্যই কিছু স্বীকৃত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থাকতে হবে, যেগুলোতে সরকারের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই সব বিভাগে গিয়ে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন এবং সার্টিফিকেট পেতে পারেন। তাই উপরে যে ক্যাটাগরি থেকে ভিসা পেয়েছেন সেই অনুযায়ী অবশ্যই প্রশিক্ষণ নিন।

বাংলাদেশের জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে টিটিসি সেন্টারের মাধ্যমে বিদেশে যাওয়ার প্রশিক্ষণ। সেখানে আপনি বিভিন্ন কাজে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। বাংলাদেশ সরকার কিছু বিভাগে প্রশিক্ষণ বিনামূল্যে করেছে এবং আপনি বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করতে পারেন।

প্রশিক্ষণ হয় এবং এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলিতে আপনি কোরিয়ান, জাপানিজ, চাইনিজ এবং ইংরেজির মতো বিদেশী ভাষা আয়ত্ত করতে পারেন। আপনি ড্রাইভিং এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণও নিতে পারেন। তাই আপনার জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে টিটিসি সেন্টারের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিন।

বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রশিক্ষণ কি এবং কি কি শিক্ষায় তারা?

মূলতো প্রশিক্ষনের মূল কাজটি হলো ৩ দিন সকাল-বিকাল দুই বেলা আপনার এট্যেনডেস থাকতে হবে আপনাকে।

১।দুই বেলা হাজিরা দিতে হবে? নাইলে সার্টিফিকেট পাবেন না?

২।ক্লাস চলা কালিন একটু আগে ক্লাসরুমে প্রবেশ করারা চেষ্করবেন?

বিদেশে যাওয়ার জন্য তারা (ইলেকট্রিশিয়ান ড্রাইভিং অটোমোবাইল, ক্লিনার এবং হোটেল ও রেস্তোরাঁসহ এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।) এছাড়াও আপনি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য ভাষার উপর প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তাই বিদেশে যাওয়ার আগে প্রশিক্ষণ অপরিহার্য।

বিদেশে যাওয়ার আগে প্রশিক্ষণের সুবিধা কী?

এই কোর্সে এমন কিছু জানা অজানা বাস্তব মুখি তথ্য জানতে পারবেন। যে টা মেনে চলা খুবেই জরুলি।

বিদেশে যাওয়ার আগে প্রশিক্ষণ আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়াবে এবং এটি আপনার কোম্পানিতে চলে গেলে আপনার কাছে একটি বৈধ শংসাপত্র থাকবে যা আপনার বেতন বা আপনার কাজের সুযোগ খুব দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে, অন্যথায় কাজ করতে না পেরে দেশে ফেরার আশা করতে হতে পারে।

উপসংহারে, 

বিদেশ যাওয়ার জন্য তিন দিনের প্রশিক্ষণ এবং কোচিং পদ্ধতি যারা বিদেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। এই প্রশিক্ষণে সাংস্কৃতিক সচেতনতা, ভাষার মৌলিক বিষয়, নিরাপত্তা সতর্কতা এবং স্থানীয় রীতিনীতির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি কভার করা যেতে পারে। এই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে, ব্যক্তিরা তাদের নতুন পরিবেশে আরও ভালভাবে নেভিগেট করতে এবং মানিয়ে নিতে পারে, সংস্কৃতির শক কমাতে পারে এবং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আরও উপভোগ করতে পারে। 

এটি লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রশিক্ষণে কভার করা নির্দিষ্ট বিষয়গুলি গন্তব্য দেশের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে সামগ্রিক লক্ষ্য হল ভ্রমণকারীদের তাদের বিদেশ ভ্রমণের সর্বাধিক সুবিধা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং জ্ঞান দিয়ে সজ্জিত করা।

Next Post Previous Post